আপডেট: মে ৬, ২০২০
চাঁদার টাকায় গাঁজা টানছে কোষ্টগার্ড ওডিও বিজয় নিউজর কাছে আছে প্রয়োজনে প্রকাশ করা হবে
সাইফুল ইসলাম হিজলা থেকে :: দুই মাসের (১ মার্চ- ৩০ এপ্রিল) অভায়াস্ত্রম ঘোষানা কার্যক্রম শেষ। চলতি বছরের অভায়াস্ত্রমের কার্যক্রম থাকলেও বাস্তবে মেঘনায় তা লক্ষণীয় ছিল না। এখানে চলছে জাটকা ইলিশ উৎসব- বেড়-বেন্দিজাল আর চরড়গায় মাছ শিকারের আনন্দ মেলা।
সেই সাথে কোটি কোটি টাকার চিংড়ি রেনু নিধন- এ যেন ভিন্ন এক জগত। বড় বড় জেলেদের চাঁদার টাকায় সংগ্রহ হচ্ছে কোষ্টগার্ডের গাঁজা। সরবরাহ করছে কোষ্টগার্ড মাঝি-মাল্লা। নেষায় বুদ হয়ে আনন্দ করে ছোট ছোট জেলে নৌকা। সংবাদ প্রকাশের জের সাংবাদিকের বাড়ি ঘেড়াও-ইউপি মেম্বারের সহায়তায় প্রতিহত।
হিজলা উপজেলা থেকে বিচ্ছিন্ন জনপদ হিজলা গৌরব্দী, ধুলখোলা, হরিনাথপুর, গবিন্দপুর, চর এককরিয়া, জয়নগর, দরিচরখাজুরিয়া (বামনেরচর) ইউনিয়ন। এ ইউনিয়ন গুলোতে রয়েছে বিশাল মেঘনা। হিজলার মানচিত্রে পুরো জায়গা দখল করে আছে মেঘনা নদী (অভায়াস্ত্রম)। বড় বড় জেলেরা আহরণ করছে জাটকা ইলিশ, বেড়জাল, মাশারী জালসহ নানা ধরনের পদ্ধতিতে ধ্বংস করছে ছোট ছোট মাছ।
এদের চাঁদার টাকায় কোষ্টগার্ড মাঝি খলিল, সোলায়মান সিসি-ফরহাদ গাজা টানছে। ছোট ছোট জেলেদের জাল ও নৌকা ধ্বংস করছে।
এখানে গড়ে উঠছে টিনের চালা একটি জেনারেটর- মাছ ঘাট। প্রত্যেকটি মাছঘাট এখন সচল। কর্মব্যস্ত জেলে, ঘাট- সরকার, আড়তদার, পাইকার, খুচরা বিক্রেতাসহ সকলে। মেঘনা দেখভালের জন্য রয়েছে কোষ্টগার্ড।
চিংড়ি পোনা ধ্বংস: হিজলার মেঘনা নদীতে অভায়া¯্রমের মধ্যে চলছে চিংড়ি পোনা নিধনের হিড়িক। শত শত লোক কোটি কোটি টাকার চিংড়ি পেনা ধ্বংস করছে তারা। এক শ্রেনীর অসাধু মাছ ব্যবসায়ীরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রশাসন দেখছে তো দেখছে।
মেঘনায় দু’দুটি ভাসমান লঞ্চ, কোষ্টগার্ড, নৌ পুলিশ, মৎস্য অফিস থাকলেও অবৈধ ব্যবসায়ীদের ব্যবসা চলছে তো চলছে ই। কোটি কোটি টাকার চিংড়ি রেনু পোনা হারিয়ে যাচ্ছে মেঘনা থেকে। হারাচ্ছে প্রাকৃতিক জীব বৈচিত্র।
বিশাল মেঘনায় এরা কারা ? মাছঘাটের সরকার আলাউদ্দিন, তাহের, জসিম, কবির, ইসমাইল, বসির, সেলিম, ইউসুফ, বাদলগাজি সহ শতাধিক অবৈধ মাছ কারবারি- প্রত্যেকে বসে আছেন মাছ ঘাটে। উন্মুক্ত পদ্ধতিতে চলছে মাছ কেনা-বেচা।
মেঘনায় অভায়াস্ত্রম তা তাদের জানা- নেই। জেলেদের জালে যেমন ধরা পড়ছে ইলিশসহ নানা প্রজাতির মাছ-তেমনি ঘাটেও জমছে কোটি কোটি টাকার জাটকা মাছ। ভালই চলছে মাছ বেচা-কেনা। আলাউদ্দিন সরকার- তিনিই নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাছঘাট গুলোকে। তার নেতৃত্বেই চলছে অবৈধ কারবার।
তবে এ মাছ বরিশাল বা হিজলা কিংবা ঢাকার কোন মোকামে যাচ্ছে না। চলে যাচ্ছে শরিয়ত পুরের ঠান্ডা বাজার, খাজুরতলি, মিয়ার হাট, মান্দারতলি। স্থানটি হিজলা উপজেলা থেকে দুরে থাকায় নিবিগ্নে ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে- হিজলার মাছ ঘাটের মালিকদের মাধ্যমে। মাসোহারা গুনছে মাস শেষে প্রশাসন। সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব।
তোলা পার্টি ওরাই বা কারা ?
উপজেলা প্রশাসন, মৎস্য অফিস, কোষ্টগার্ড, নৌ পুলিশ মেঘনায় থাকা ভাসমান লঞ্চ- এতোগুলো দপ্তর থাকতেও তোলা পার্টি ওরা কারা। কারা টাকা তুলছে প্রশাসনের নামে ? কারা আটক করছে জেলে, জেলে নৌকা ? কী তাদের পরিচয়? অভায়াস্ত্রম মেঘনায়- অভিযান চলছে উপজেলা প্রশাসনের নাকেরডগায় একটি নদীতে- লোক দেখানোর জন্য। মুল মেঘনা ফাঁকা। সেখানেই তোলা পার্টির অভায়াস্ত্রম। অন্তরভাম, সাতপারা, মাটিয়ালা, আবুপুর, অরাকুল, কুলারগাও, সাওড়া, বালুর মাঠ, কানিবগা, মেঘাসহ বিভিন্ন অঞ্চল দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তোলা পার্টি। এরা কখনও কোষ্টগার্ডের মাঝি, কখনও মৎস্য অফিসের মাঝি, কখনও নৌ পুলিশের মাঝি, কেউবা থানা পুলিশের মাঝি আবার কেউবা দালাল প্রকৃতির লোক। একদিন এর যে কোন একটিতে অভিযানে গেলেই আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ মাঝি। তাই মাঝিদের ক্ষমতা বা দাপট একটু বেশী।
এতো টাকা যায় কই ? হিজলা উপজেলার মুল মেঘনা নদীতে হাজার হাজার জেলে। এরা এখন সঙ্গবদ্ধ-একটি গ্রুপ, একই সুতোয় গাথা। প্রত্যেক জেলে প্রতি দৈনিক এক হাজার টাকা করে চাঁদা তুলছে একটি মহল। ঐ মহলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইদ্রিস দেওয়ান, সুফিয়ান সরদার। এই টাকা যাচ্ছে প্রশাসনের বিভিন্ন দরগায়। জেলে ইয়াছিন মাতুব্বর, সুজন,ইয়াছিন, দেলোয়ার হোসেন জানান- তারা প্রতিদিনের জন্য স্থানীয় সুফিয়ান সরদার, জিয়া উদ্দিন এবং ইদ্রিস দেয়ানের কাছে নৌকা প্রতি এক হাজার টাকা তুলে দেন। এ টাকা কোষ্টগার্ড, মৎস্য অফিস, নৌ পুলিশকে দিতে হয়। কোন অভিযান বা নদীতে প্রশাসন এলে তাদের কাছে সংবাদ পৌছানোর জন্য মিডিয়াকে টাকা দিতে হচ্ছে। তবে ইদ্রিস দেওয়ান জানান তিনি কোন জেলের কাছ থেকে টাকা তুলছেন না। কেউ বলে থাকলে তা তার ব্যাপার। দিন কয়েক আগে মুল মেঘনায় হিজলাগৌরদী এবং কালিগঞ্জের জেলেদের মধ্যে সংঘাত সৃষ্টি হয়, সেখানে একজন গুরুতর আহত হয়। ঐ বিষয় মিটমাট করার জন্য ১০ লক্ষ টাকা ব্যায় হয়। সে বাবদ টাকা তুলে সমাধান করা হয় বলে দাবি ইদ্রিসের। সেখানে স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহের আকন, হাবিব সরদার (মেম্বার), ইসমাইল সরদার, তৈয়ব মুন্সি (সরকার) ছিলেন।
কোষ্টগার্ড পল্টুনে দালালের এতো আদর ক্য ঃ স্থানীয় হিজলা কোষ্টগার্ড পল্টুনের সামনে এবং পল্টুনে দালালের আড্ডা খানা। প্রয়োজনে অপ্রেয়োজনে। এদের এতা গুরুত্ব কিসে ? সকাল সন্ধ্যা কোষ্টগার্ডের পল্টুনে এরাই ভি ভি আইপ। আবুল খা, মোচেন শিকদার, সোহেল শিকদার। এরা প্রত্যেকে কোষ্টগার্ডের পল্টুনের সাথে অবৈধ কারবারি। নিয়মিত অবৈধ মাছের ব্যবসা, কারেন্টজালের ব্যবসা, জাহাজ কাটা- তেলচুরি তেল বিক্রি এদের প্রধান কাজ। এ দলের সাথে রয়েছে দাদপুর, লালখারাবাদ, জয়নগর এর কটি চক্রের সাথে সুসম্পর্ক।
তাদের সভাপতি জনৈক এক দালাল, সেক্রেটারী কোষ্টাগর্ডের সাথে থাকা কারেন্টজাল বিক্রেতা দোকানদার। তারাই সকাল সন্ধ্যা কোষ্টগার্ড পল্টুনে আড্ডায় লিপ্ত – নিয়ত্রক। দিন শেষে হিসাব নিকাশ তাঁর। সিসি এবং ফরহাদ এরা দুই সহদর। স্থানীয়দের অভিযোগ দালাল ঐ চোরাকারবারিদের মাধ্যমে চোরাই মাছ, তেল, আটককৃত জাল বিক্রিতে সহায়তা করেন। নাম প্রকাশে অনি”ছুক একাধিক ব্যাক্তি জানান মাঝে মাঝে প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের উপর চলে খড়গ। বিভিন্ন ছুতোয় চলে নির্যাতন। বৃদ্ধকে পানিতে চুবানো, ঘাট ইজারাদারকে মারধর, ইউপি চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে উদ্ধার, শিশুদের নির্যাতন, সাধারণ মানুষের গায়ে হাত তোলা-লাঠিচার্জ,গালমন্দ, জেলেদের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়া। যে কারণে স্থানীয় মানুষগুলো অসহায়। তাদের মতে দালালের অবৈধ ব্যবসা চালছে এবং দেখভাল করছে কোষ্টগার্ড।
গণি মুর্তুজা, মন্টু মোল্লা, জাহাঙ্গীর,নাসির ফকির, কবির মীর,বেল্লাল মিশুরী এরা প্রত্যেকে মেহেন্দিগঞ্জের লালখারাবাদ এলাকায় হাফসা ব্যবসায়ী। কোষ্টগার্ডের পল্টুন থেকে একটু দক্ষিনে তাদের ব্যবসা। বাউশিয়া এলাকার অসহায় জেলেদের প্রতিনিয়ত হয়রানি করছে কোষ্টগার্ড। সাধারণ জেলেরা জানান-একটি ডিঙ্গি নৌকা দিয়ে মাছ আহরণ করি। গণি, মুর্তুজা, মন্টু মোল্লারা এলাকায় কোষ্টগার্ডের সহায়তায় জাল বায়। তাদের কিছু বলে না বরং তাদের কাছ থেকে গাজার টাকা যোগার করে। আমরা দিতে পারি না। তাই অভিযান আমাদের উপর চলে।
হিজলা নৌ পুলিশ, কোষ্টগার্ড, মৎস্য দপ্তর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে- আমাদের সামনে কোন অপরাধ সংগঠিত হলে ব্যবস্থা নিচ্ছি। কেউ আমাদের নামে চাঁদা তুললে-তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইদ্রিস দেওয়ান, সোলায়মান সরদার, খলিল সরদার, রফিক এরা প্রশাসনের আপন ! মাঝি মানেই সোনার হরিণ। একবার মাঝি হতে পারলে পরবর্তীতে সোনার হরিণ হাতে পাওয়া। এ যেন আলাদিনের চেরাগ–।
ইদ্রিস দেওয়ানে প্রতি ক্ষিপ্ত ছিলেন সাবেক হিজলা থানার ওসি মাসুদুর রহমান। তিনি বদলীর পর ইদ্রিছ এখন পুরোনো আদলে। তার চাহিদা এখন কোষ্টগার্ডে একটু বেশী। সম্প্রতি মেঘনায় একটি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে ১০ লক্ষ টাকায় রফাদফা করেন মেম্বার হাবিব সরদার, ইসমাইল, জাহেরসহ একাধিক ব্যাক্তির সমন্বয়। জনমনে প্রশ্ন এতো টাকার উৎস কোথায় ? মেমানিয়ার সেলিম আকন (ঘুঘু সেলিম) পুত্র রফিক আকন নদীপথে চাঁদাবাজির করণে উজেলায় এক সময় অবাঞ্চিত ছিল মৎস্য অফিস, কোষ্টগার্ড, থানায়- নৌ পথে চাঁদাবাজির কারণে অবাঞ্চিত ছিল। হালে তিনি র্শীর্ষ স্থানীয় আ’লীগ নেতার লোক। বর্তমানে রফিক আকন এমপির আস্থাভাজন ব্যাক্তির দাপটে পুরো মেঘনায় চাঁদাবাজিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। এখন তিনি যেখানে যেমন। খলিল সরদার -সোলায়মান খা, ইদ্রিস এরা এখন কোষ্টগার্ডের নিয়মিত মাঝি এবং তাদের নিয়ামক। সাথে চলছে অবৈধ জাটকা ব্যবসা। থেমে নেই তাদের জাটকা আহরণের কার্যক্রম। তবুও কোষ্টগার্ডের আপনজন। এখনও মেঘনা পারে তাঁদের রাজত্ব। ইউসুফ সরদার-খলিল সরদারের আপন চাচা। খলিল বর্তমানে কোষ্টগার্ডের মাঝি।
এর আগে ইউসুফ কোষ্টগার্ডের নিয়মিত মাঝি ছিলেন। অনৈতিক কাজের জন্য কোষ্টগার্ড তাকে ডিউটি থেকে প্রত্যাহার করে। তার বিরুদ্ধে কোষ্টগার্ড ভোলা জোন নিজস্ব অর্থায়নে পোষ্টারিং করেন। সেই ইউসুফকে নিয়ে বর্তমান সিসি মমিনুল-ফরহাদ অভিযান পরিচালনা করেন। ইউসুফ এখন কোষ্টগার্ডের সর্বে সর্বা। তিনি এখন কোষ্টগার্ডর ব্যাংক-ত্রান কর্তা। এর থেকে প্রতিকার চায় সাধারণ জেলে পরিবার।
বরিশাল জেলা মৎস্য অফিস ডিএফও প্রতিবেদককে ফোনে জানান তাদের অভায়াস্থমে কার্যক্রম শেষ হলেও ৩০ জুন পর্যন্ত জাটকা অভিযান চলবে। করণার কারণে এবছরের অভিযান কিছুটা বিগ্নিত হয়েছে।
হিজলা মেহেন্দিগঞ্জের মেঘনায় চিংড়ি রেনু পোন আহরণ বিষয় তিনি ইতোমধ্যে অবগত হয়েছেন। বিষয়টি স্থানীয় উপজেলা মৎস্যকর্মকর্তাদের অবহিত করেছেন। হিজলা-মেহেন্দিগঞ্জ মেঘনা নদীতে অভিযানে কতটা সফল এমন প্রসংগে এসপি নৌ বরিশাল আঞ্চল জানান হিজলার মেঘনায় অভায়াস্থমে অবৈধ জাটকা, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কার্যক্রম নিয়ত্রনে রয়েছে। নতুন করে চিংড়ি পোনা আহরণ বিষয়ে নজরদারী বাড়ানো হয়েছে। বরিশাল জেলা জাতীয় ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ আনােয়ার হোসেন শিকদার জানান-আমাদের সিমিতিকে মন্ত্রনালয় সহায়তা করলেও মাঠপর্যায় প্রশাসনিক সমন্বয়হীনতার করণে নির্জিব থাকে। স্থানীয় প্রশাসন মুল্যায়ন করলে অভিযান আরও সফল হতো।
দায় এড়াতে পারে – প্রশাসন ! উপজেলা মৎস্য অফিস, নৌ পুলিশ ফাড়ি, কোষ্টগার্ড ফাড়ি সব গুলোই উপজেলা সদরে। মুলতপক্ষে মেঘনা ফাঁকা। জেলেদের উৎসব চলছে তো চলছে ই। এ দায় এড়াতে পারেনা অভায়াস্ত্রম সংশ্লিষ্টজন রা। এ যেন কেভিট ১৯ এর আর্শিবাদ। করণা যেন চোরাকারবারি, অবৈধ মাছ ব্যবসায়ীদের আশিবাদ হয়ে উঠছে।
স্থানীয় সচেতন মহলের ভাষ্য অভিযান চলাকালীন উপজেলা প্রশাসন বা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আলাদা ভুমিকা রাখা প্রয়োজন। তিন চারটি দপ্তর বাই রোটেশন পদ্ধতিতে চালাতে পারে অভিযান। উপজেলা মৎস্য অফিসার (ভারঃ) অনিল চন্দ্র দাস, নৌ পুলিশের আইসি বেলাল হোসেন, কোষ্টগার্ড সিসি আমিমুল ইসলাম জানান- তাদের অভিযান অব্যহত রয়েছে। যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সো”চার তারা।