আপডেট: মার্চ ১২, ২০২৩
গিয়াস উদ্দিন রানা,ধর্মপাশা,সুনামগঞ্জ থেকে:;সুনামগঞ্জের নবগঠিত মধ্যনগর উপজেলা যুবলীগ সাধারন
সম্পাদক বিদ্যুৎ কান্তি সরকার তার নিজ বাড়ী চামরদানী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মন্দির, গির্জা, শশ্মান ঘটে মাটি ভরাটসহ বিভিন্ন গ্রামে আশ্রম উন্নয়নের নামে স্থানীয় সংসদ সদস্যের স্পেশাল বরাদ্দের টিয়ার,
কাবিখা প্রকল্পের টাকা ভূয়া কমিটি দেখিয়ে লুপাট করছে বলে বিভিন্ন মন্দির কমিটির অভিযোগ।
স্থানীয় সংসদ সদস্যের স্পেশাল টিয়ার, কাবিখা অর্থ দিয়ে এলাকায় বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্টানসহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজকর্মের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়। মধ্যনগর উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক বিদ্যুৎ কান্তি সরকার মন্দির, গির্জা, শশ্মান ঘাট ইত্যাদির অজুহাতে লাখ লাখ টাকা আত্মসাত করে আসে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযোক্ত যুবলীগ নেতা বিদ্যুৎ কান্তি সরকারের বানানো প্রকল্পের তালিকা অনুযায়ী তার নিজ বাড়ী চামরদানী ইউনিয়নের সাড়ারকোনা স্কুল হতে গ্রাম পর্যন্ত রাস্তায় মাটি ভরাট,বিছরাকান্দা গোরস্থানে মাটি ভরাট, কাহালা গ্রামে শশ্মান ঘাটে মাটি ভরাট ও বিশারা শশ্মান ঘাটে মাটি ভরাট। এসব গ্রামে গিয়ে কোথাও মাটি ভরাটের অস্তিত্ব নেই। বিদ্যুৎ কান্তি সরকার প্রতি বছর বছর ধর্মীয় প্রতিষ্টানের নামে ভূয়া প্রকল্প তৈরী করে সরকারের লাখ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এছারাও টিয়ার এর বরাদ্দকৃত চাউল খাদ্য গুদাম থেকে উত্তোলন করে সরাসরি তার বাসায় নিয়ে পর্যায় ক্রমে বিক্রি করছে বলে একাধিক সুত্রে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একাধিক মন্দির ও শশ্মান ঘাট কমিটির জানান, আমাদের চামরদানী গ্রামের ছেলে বিদ্যুৎ কান্তি সরকার মধ্যনগর উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক হয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্যের স্পেশাল বরাদ্দের তালিকায় আমাদের প্রতিষ্টানের নাম ব্যবহার করে ভূয়া কমিটির ভূয়া সভাপতি, সম্পাদক বানিয়ে প্রকল্পের বরাদ্দকৃত টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করে আসছে।