আপডেট: এপ্রিল ২৯, ২০২৫
স্টাফ রিপোর্টার।।বরিশালের হিজলা উপজেলায় পানিতে পড়ে মামা ভাগ্নীর করুন মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পানিতে পড়ে মৃত্যু মামা ভাগ্নী উপজেলার বড়জালিয়া ইউনিয়নের বাউশিয়া গ্রামের মোঃ মোক্তার বাঘার ছেলে আবদুল্লাহ (৭) ও ভাগ্নী মোঃ সামীম বয়াতির মেয়ে সাউদা আক্তার (৫)।মঙ্গলবার (২৯
এপ্রিল)স্বজনরা দুপুর ২ টার সময় বাউশিয়া সংলগ্ন কাউরিয়া খাল থেকে আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করে স্বজনরা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে (হাসপাতালে) নিয়ে আসলে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।অনেক খোঁজাখুজির পরেও ভাগ্নী সাউদার খোঁজ পাওয়া যায়নি।স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ আবুল বাশার জানান,বাউশিয়া গ্রামের অপু চৌধুরীর স-মেইল সংলগ্ন কাউড়িয়া খালে ডুবে যায় মামা আবদুল্লাহ ও ভাগ্নী সাউদা আক্তার। অনেক খোজাখুজির পরে মামা আবদুল্লাহকে উদ্ধার করা হলেও ভাগ্নী নিখোঁজ রয়েছে।নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে হিজলা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সাব- অফিসার মোঃ আওলাদ হোসেন জানান,সদর উপজেলা সংলগ্ন নৌ পুলিশের নাকের ডগায় কাউরিয়া খাল থেকে ড্রেজিং করে বালু উত্তলন করা হয়। ড্রেজিং করা গর্ত থেকে আবদুল্লাহর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বালু উত্তলনের কারণে গভীর গর্ত তৈরির কারণে সাউদার খোঁজ পাওয়া যায়নি এবং মৃত্যুর কারণ। বরিশাল থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল আসলে পুনরায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হবে।
উপস্থিত কোস্টগার্ডের সদস্যদের সাথে আলাপ করতে চাইলে মিডিয়ার সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন তারা।
স্থানীয় মোসলেম ব্যাপারীর অভিযোগ, কোস্টগার্ড বালি উত্তোলনকারী ড্রেজার টি সারাতে অপরাগতা প্রকাশ করেন। তাদের কারণে অন্য লাশটি পাওয়া যায়নি।পরবর্তীতে অন্যত্র সরিয়ে দেন ড্রেজারটি।
নৌ পুলিশের হিজলা থানা ওসি জানান, তাদের কাছে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ আসলে দেখবেন।
স্থানীয়ভাবে এভাবে বালু উৎপলের কোন অনুমতি না থাকলেও দীর্ঘ ১৫ দিন যাব বড়জেলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের দেয়া প্রকল্পের সিপিসি স্থানীয় ইউপি সদস্য ঝন্টু হাওলাদার বাস্তবায়নে যুবদল নেতা জহির রায়হান।