২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার

বিজয় নিউজে সংবাদ প্রকাশের পর ধর্মপাশায় উলশখালী পাউবোর বাঁধে প্রশাসনের একশন

আপডেট: নভেম্বর ৩০, ২০২০

গিয়াস উদ্দিন রানা ,ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ)  সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিন ইউনিয়নে উলশখালী গ্রামের প্রভাবশালী জলদ্যুরা কংশ নদীর তীরবর্তী উলশখালী নামক পাউবোর ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ফসলরক্ষা বেড়ীবাঁধ কেটে ভীম জাল দিয়ে লাখ লাখ টাকার মাছ শিকার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গত ১৭ নভেম্বর বিজয় নিউজে শিরো নামে সংবাদটি প্রকাশের পর উপজেলা প্রশাসন বিষয়টি আমলে নেন। গত ২৩ নভেম্বর গভীর রাতে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের সহযোগীতায় উলশখালী নামক ¯’ানে গিয়ে জলদ্যুরা পালিয়ে গেলেও তাদের তিনটি ভীম জাল জব্দকরা হয়। গত ২৮ নভেম্বর পূর্ণরায় অভিযান চালিয়ে ভীম জালসহ দুই জলদ্যুকে আটক করা হয়েছে। ওই স্থানে প্রতিরাতে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের অভিযান অব্যহত রয়েছে।
অনুসন্ধানে খুজ নিয়ে জানা যায়, ধর্মপাশা উপজেলাধী সুখাইড় রাজাপুর দক্ষিন ইউনিয়নের কংশ নদীর তীরবর্তী উলশখালী নামক বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবোর) ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ধারাম হাওর ফসলরক্ষা বেড়ীবাঁধ কেটে ভীম জাল পেতে লাখ লাখ টাকার মাছ শিকার করছে ওই বেড়ীবাঁধ সংলগ্ন উলশখালী গ্রামের প্রভাবশালী জলদ্যুসুরা। এতে ওই স্থান মেরামতে সরকার প্রতি বছর ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করে মেরামত করলেও সংস্টিষ্টরা প্রয়োজনিয় কোন প্রদক্ষেপ না নিলেও এভার উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশের হস্তক্ষেপে জলদ্যুরা এলাছেরে পালিয়েছে।
এব্যাপারে ধর্মপাশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মুনতাসির হাসান পলাশ তিনি বিজয় নিউজকে বলেন, গত ২৩ নভেম্বর রাতে অভিজান চালিয়ে তিনটি ভীমজাল জব্ধ করা হয়েছে। কৃষকদের ফসল রক্ষার সার্থে ও পাউবোর বেড়ীবাধ রক্ষার জন্য ওই স্থান থেকে জলদ্যুদের উৎকাত করা হবে। অভিযান অব্যহত রয়েছে। গত ২৮ নভেম্বর রাতে অভিযান চালিয়ে তিনটি ভীমজাল জব্দকরে আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছি। জলদ্যুরা টের পেয়ে আমরা যাওয়ার আগেই পালিয়ে যায়।

116 বার নিউজটি শেয়ার হয়েছে
  • ফেইসবুক শেয়ার করুন