আপডেট: জুন ২৯, ২০২৫
হিজলা উপজেলা প্রতিনিধ : : মোক্তার ওরফে মনির এবং মোঃ সামিম বিরুদ্ধে মাদকের সংবাদ প্রকাশ করায় ক্ষিপ্ত হয় তার পরিবার। ৩০ জন সাংবাদিক মনির হাওলাদার বাড়ি থেকে বের হলে তাকে পা ভেঙে ভেঙে দেয়ার হুমকি দেয়। একপর্দায় তার ওপর হামলা চালায় বাবুল মোল্লা (মাঝি) ও তার দলবল । প্রাণ বাঁচাতে দৌড়ে আত্মরক্ষা করেন মনির। হিজলা থানাকে অবহিত করা হলে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।
সে এক নং ওয়ার্ড মৎস্য দলের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল মোল্লার ভাগিনা এবং মোস্তফা মাঝি তারা দুজনেই উত্তর শ্রীপুর ১ নং ওয়ার্ডে বাসিন্দা। দীর্ঘদিন যাবত এই এলাকায় তারা ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক এর ব্যবসা করে আসছিল। ২৪ এর মুক্তিযোদ্ধা খ্যাত মোক্তার ওরফ মোস্তফা মাঝি। প্রতিবন্ধীর আড়ালে তার প্রধান ব্যবসা মাদক ও ইয়াবা। দলীয় প্রভাবের কারণে এদেরকে কেউ প্রতিহত করতে পারেনি। সাহস করে নি এদের দমাতে। প্রশাসন বিষয়টিকে শক্ত হাতে দমন করবে এমনটা দাবি এলাকাবাসীর।
উল্লেখ্য ২৭ জুন শুক্রবার ২ টা ১৫ মিনিট সময় উত্তর শ্রীপুর পালোশান বাড়ির ব্রিজ এর ঢালে দুইজনকে হাতেনাতে ধরেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য সাইফুল ইসলাম ও মোঃ ইউসুফ মাস্টার। তারা জানান একজন মোক্তার ওরফে মনির, অন্যজন শামীম হাওলাদার। ধস্তা ধস্তির এক পর্যায় পালিয়ে যায় তারা। অবশেষে পুলিশ সংবাদ দিলে হিজলা থানার এস আই আরাফাত ঘটনাস্থলে পৌঁছান। সেখান থেকে ইয়াবা উদ্ধার করে নিয়ে যায়। ভিকটিমদের আটকের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানায় পুলিশ।
মোক্তার ওরফে মনির কালু মাজি ছেলে। অন্য একজন মোঃ সামিম হাওলাদার সে এক নং ওয়ার্ড মৎস্য দলের সভাপতি মোহাম্মদ বাবুল মোল্লার ভাগিনা তারা দুজনেই উত্তর শ্রীপুর ১ নং ওয়ার্ডে বাসিন্দা। দীর্ঘদিন যাবত এই এলাকায় তারা ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদক এর ব্যবসা করে আসছিল।
দলীয় প্রভাবের কারণে এদেরকে কেউ প্রতিহত করতে পারেনি। সাহস করে নি এদের দমাতে। প্রশাসন বিষয়টিকে শক্ত হাতে দমন করবে এমনটা দাবি এলাকাবাসীর।
২৮ জুন হিজলা থানায় মাদকের বিরুদ্ধে এসপির মতবিনিময় সভা হয়। ওই সভায় মাদকের বিরুদ্ধে জোরালো ভূমিকা রাখে উপজেলা প্রশাসন, থানা প্রশাসন সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনী। এতেই গা জ্বলে স্থানীয় মাদক কারবারিদের। এতেই ক্ষিপ্ত হন ওই গ্রুপটি।
এ বিষয়ে সাংবাদিক মনির অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হিজলা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।