আপডেট: জানুয়ারি ২৪, ২০২৪
সাইফুল ইসলাম ঃঃ হিজলার ইটভাটায় পরিবেশ অধিদপ্তরের হানা। মালিকের দাবি সময় মত অর্থ না দেওয়ায় ভাটা গুড়িয়ে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
২৪ জানুয়ারি বুধবারের মেমানিয়ার চড়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিধানকে ভিন্ন চোখে দেখছেন হিজলার ইট ভাটার মালিকপক্ষ। তাদের দাবি এটি পক্ষপাত মূলক মিজান হয়েছে।
ইট ভাটার মালিক রিয়া তালুকদার জানান, বরিশাল পরিবেশ অধিদপ্তর কোনরকম নোটিশ ছাড়াই হিজলা উপজেলার মেয়েমানিয়া ইউনিয়নের নিমানিয়া গ্রামে তার ইট ভাটা তাণ্ডব চালিয়ে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করে দিয়েছে। উপজেলায় একাধিক অবৈধ ইটভাটা পরিচালনা করে আসছিলেন তারা। নিয়মিত পরিবেশ অধিদপ্তরকে মাসোয়ারা দিয়ে আসছেন তারা। তবে কেন কোন কারণে তার ভাটাটি গুড়িয়ে দিয়েছে বরিশাল পরিবেশন অধিদপ্তর।
হিজলা উপজেলার বড়জালিয়া ইউনিয়নের নতুন চরে, পশ্চিম ডাইয়া,পূর্বডাইয়া, বড়জালিয়া চড়ে কৃষি জমি জবরদখল করে অবৈধ ইটভাটা স্থাপন করে বাণিজ্য করে আসছে একটি মহল। আদালতে এ নিয়ে মালিকপক্ষ মামলা দিলেও আমলে নেয়নি প্রশাসন। বরং আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রভাবশালীরা অবৈধ ব্যবসা করে চলছেন। কৃষক হারাচ্ছেন কৃষি জমি। এতে হালে পানি যায়নি বরিশাল পরিবেশ অধিদপ্তরের।
একইদিন পরিবেশ মন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন একশ দিনের মধ্যে ঢাকার এলাকা থেকে সম্পূর্ণ অবৈধ ইট ভাটা অপসারণ করবেন। বরিশালের হিজলার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। এখানে পাল্লা দিয়ে চাষের জমি ইটভাটার দখলে নিয়ে উৎসব আয়োজন করছে।